Posts

কালী পুজোর ইতিহাস

Image
  মা কালী হলেন শক্তির দেবী। তার অন্য নাম শ্যামা বা আদ্যাশক্তি। সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দু তথা বাঙালিদের কাছে এই দেবী বিশেষভাবে পূজিত হন। তন্ত্র মতে পূজিত প্রধান ১০ জন দেবীরর মধ্যে তিনি অন্যতম পূজিত দেবী। যারা সাধনা করে সিদ্ধিলাভ করতে চান যারা তন্ত্র এবং মন্ত্র ক্ষমতায় যারা বিশ্বাস করেন, যারা মানুষরূপী হয়েও ঐশ্বরিক ক্ষমতার অধিকারী হতে চান তারা মা কালী পূজা অত্যন্ত ভক্তি সহকারে করে থাকেন। সাধারণত কালী মায়ের উ রূপগ্র আমাদের মনে ভয়ের উদ্রেক করে। কিন্তু কালী মায়ের এরকম উগ্র রূপ সৃষ্টির পেছনে আছে পৌরাণিক কারণ। ভারতে কালীপুজোর উত্‍পত্তি বিকাশ এবং প্রচলন প্রথা সম্পর্কে নানা তথ্য চারিদিকে ছড়িয়ে আছে।  সেই সকল তথ্য কোনটা সত্য আর কোনটা সত্য কোনটা মিথ্যা তা কিন্তু বলা খুব মুশকিল। বর্তমানে সারা ভারত জুড়ে কালী মায়ের ভক্তি সহকারে যে পূজার প্রচলন আমরা দেখতে পা,য় অতীত ঘাঁটলে তার উত্‍পত্তি সম্পর্কে নানান তথ্য আমরা পেয়ে থাকি। আজকের প্রতিবেদনে আমরা সেসব তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করব আপনাদের সামনে। কালী মায়ের রূপের বর্ণনা আমরা সাধারণত কালী মাতার যে রূপের দর্শন পায় তা হলো তিনি চতুর্ভূজা অর্থা...

উত্তম_মূল্যায়ন।

Image
 #উত্তম_মূল্যায়ন। 'অমানুষ' ছবির পর বোম্বাইতে উত্তমকুমারের জনপ্রিয়তা বাড়তে থাকে।তখন হিন্দি ছবির অনেক প্রযোজক ও পরিচালকরা উত্তমকুমারকে নিয়ে কাজ করতে আগ্রহী হন।এখন কাজের সুবাদে যেসব পরিচালকরা উত্তমকুমারকে নিয়ে কাজ করতে আগ্রহী হন।এখন কাজের সুবাদে যেসব পরিচালকরা উত্তমের সান্নিধ‍্যে এসেছিলেন এখানে রয়েছে তাঁদের স্মৃতিচারণ, তাঁদের চোখে অভিনেতা উত্তমের মূল‍্যায়ন। ভারতীয় সিনেমার ইতিহাস লিখতে গেলে উত্তমকুমারের কথা কেউ বাদ দিতে পারবে না।হিন্দি ছবির জগতে উত্তমের প্রবেশ অস্বস্তি ঘটিয়েছিল ওঁর প্রতিদ্বন্দ্বীদের।হিন্দি ছবিতে উনি যে সাফল‍্য পাননি, সেটা কিন্তু আসলে হিন্দি ছবিরই লোকসান।। উত্তমকে নিয়ে হিন্দি ও বাংলায় দুটি ছবি করেন শক্তি সামন্ত।ওঁর কথা মনে করে শক্তি বললেন,'উত্তম খুব বড় শিল্পী।ওঁর অকালমৃত্যু বাংলা ছবির পক্ষে খুব বড় আঘাত।কাজ মন দিয়ে করতেন বলে ওঁর সঙ্গে কাজ করে সুখ ছিল।সেটের মধ্যে কোন বন্ধুবান্ধব বা অতিথিদের সঙ্গে কথা বলতেন না।নেহাৎ প্রয়োজন হলে সেটের বাইরে গিয়ে কথা বলতেন।শুটিংয়ে যেন ব‍্যাঘাত না হয়,এই ছিল ওঁর মনোভাব।বোম্বাইতে, উত্তমকে নিয়ে সমস্যা হলো মারপিটের দৃশ‍্যে।উনি মারবার ভান ...

💔অনেকেই প্রশ্ন করেন প্রাক্তন কাকে বলে...??

Image
 💔অনেকেই প্রশ্ন করেন প্রাক্তন কাকে বলে...?? - কিংবা এই প্রাক্তন টাহ্ কিহ্...?🙄 - আমার জীবনের সাথে মিলিয়ে আমি এর একটি সংক্ষিপ্ত বিবরন খুঁজে পেয়েছি...!!-💔🙂 - যে আমার হাজার টা কষ্টের কারণ হয়েছে তাকে প্রাক্তন বলে...!! - যে আমাদের নির্ঘুম রাতের কারণ হয়েছে তাকে প্রাক্তন বলে...!! - যার জন্য আমরা 'বেহায়া' হই তাকে প্রাক্তন বলে...!! - যে আমাদের ভালো থাকার কারণ ছিলো তাকে প্রাক্তন বলে...!! - যে আমাদের খবর না নিলে আমাদের জ্বলে তাকে প্রাক্তন বলে...!! - যারে প্রায় রাতেই মনে পড়ে তাকে প্রাক্তন বলে...!! - যাকে ফোন, মেসেজ দিতে গিয়ে বারবার ভাবি তাকে প্রাক্তন বলে...!! - যাকে গালাগালি করে মন ঠান্ডা করি তাকে প্রাক্তন করে...!!- - যাকে ভুলতে আমরা আরেক জনের মন নিয়ে খেলতে যাই তাকেই প্রাক্তন বলে...!! - যার কারনে আমরা অন্যদের অবিশ্বাস করি তাকে প্রাক্তন বলে...!!- - যার স্মৃতি পোড়ায় তাকে প্রাক্তন বলে...!! - যে ভালোবাসা দিয়ে আবার স্বার্থপরের মতো চলে গিয়েছিলো তাকে প্রাক্তন বলে...!! - কষ্ট দিয়ে দিয়ে যে মানষিক ভাবে শক্ত করে, তাকে প্রাক্তন বলে...!! - যাকে অভিশাপ দিতে গিয়েও দেওয়া হয়না তাকে প্রাক্তন বলে...!! - ...

ভুলে গেছো যাও

Image
 ভুলে গেছো যাও, এরকম ভুলে যে কেউ যেতে পারে, এমন কোনও অসম্ভব কীর্তি তুমি করোনি, ফিরে আর তাকিও না আমার দিকে, আমার শূন্যতার দিকে। আমি যেভাবেই আছি, যেভাবেই থাকি এ আমার জীবন, তুমি এই জীবনের দিকে আর করুণ করুণ চোখে তাকিয়ে না কোনওদিন। ভুলে গেছো যাও, বিনিময়ে আমি যদি ভুলে না যাই তোমাকে, যেতে না পারি সে আমার ব্যক্তিগত ব্যাপার, তুমি এই ব্যাপারটি নিয়ে ঘেঁটো না, এ আমার জীবন, কার জন্য কাঁদি, কাকে গোপনে ভালোবাসি জানতে চেও না। ভুলে গেলে তো এই হয়, ছেড়ে চলে গেলে তো এই-ই হয় — যার যার জীবনের মতো যার যার ব্যক্তিগত ব্যাপারও যার যার হয়ে ওঠে। তুমি তো জানোই সব, জেনেও কেন বলো যে মাঝে মাঝে যেন খবর টবর দিই কেমন আছি! আমার কেমন থাকায় তোমার কীই বা যায় আসে! যদি খবর দিই যে ভালো নেই, যদি বলি তোমাকে খুব দেখতে ইচ্ছে করছে, যদি বলি তোমার জন্য আমার মন কেমন করছে, শরীর কেমন করছে! তুমি তো আর ছুটে আসবে না আমাকে ভালোবাসতে! তবে কী লাভ জানিয়ে, কী লাভ জানিয়ে যে আমি অবশেষে সন্ন্যাসী হলাম!

সোস্যাল মিডিয়ার সবুজ বাতি

Image
 আপনি যখন অনলাইন থাকেন, আপনার নামের পাশে সবুজ বাতি দেখে আমার অন্তর কেঁপে উঠে। মনে হয়,এই বুঝি আপনি আমাকে মনে করলেন। আপনার সবুজ বাতিটা না নেভা পর্যন্ত আমিও অফলাইন হতে পারি না। যদি আপনি একবার হলেও মেসেজ দেন,আর আমি সাথে সাথে জবাব দিতে না পারি। মেপে মেপে ঘন্টা দুয়েক পরেও যখন আপনার মেসেজ আসে না,তখন আমি নিজেকে বুঝাই,আপনি মনে হয় মহা ব্যস্ত। ভুলেই হয়তো সবুজ বাতি জ্বলে। তাও আমি আমার বাতি নেভাই না,যদি আমাকে মনে পড়ে। যদি এসে বলেন,শুনছেন আমি না ক্লান্ত ভীষণ। আমাকে দুদন্ড শান্তি দিবেন? নিউজফিড স্ক্রল করে যখন দেখি অন্য কারোর ছবিতে আপনার রিয়েক্ট দেখি তখন আমার বুকের ভেতর ঝড় বয়ে যায়। মনে হয় এই বুঝি আপনাকে হারিয়ে ফেললাম। আমার মন খারাপের ডে দেখার পরেও আপনি যখন রিয়েক্ট দেন না তখন আমি ঠিকই বুঝি আপনি আমার জন্য না। গুনে গুনে যখন দেখায় আপনি ঠিক দুই মিনিট আগে একটিভ ছিলেন, তখন আমার ভেতরটা কতটা পোড়ায় আপনি জানেন না। মনে হয় কেন আমি অফলাইন ছিলাম! সারাদিন কাটার পরেও যখন আপনার একটা মেসেজও না আসে, তখন আমি ঠিকই বুঝি আপনি আমার জন্য না। সাথে সাথে রিপ্লাই দেয়া মেসেজ যখন আপনি ঘন্টার পর ঘন্টা সিন করে রেখে রিপ্লাই দেন হুম...

আজ কলকাতা শহরের জন্মদিন।

Image
 আজ কলকাতা শহরের জন্মদিন। আজ থেকে ৩৩০ বছর আগে, ১৬৯০ সালের ২৪শে অগাস্ট জব চার্নক কলকাতায় পদার্পণ করেন বলে কথিত আছে।   কিন্তু অনেকেই জানেন না, পাকাপাকিভাবে কলকাতায় চলে যাওয়ার আগে চার্নক ছিলেন হুগলির ব্রিটিশ কুঠির 'সিনিয়ার মার্চেন্ট'। আজ যেখানে হুগলি জেলা সংশোধনাগার অবস্থিত, এককালে ঠিক সেখানেই ছিল বাংলার বুকে তৈরি হওয়া ব্রিটিশদের প্রথম কুঠি, আর এই কুঠিরই প্রধান ছিলেন জব চার্নক। এখানেই ব্রিটিশ পণ্যের উপর অতিরিক্ত শুল্ক চাওয়া ও ব্রিটিশদের পণ্যবাহী নৌকাকে মুঘল পুলিশদের বারবার আটক করাকে কেন্দ্র করে হুগলির চকবাজারে অবস্থিত অধুনা লুপ্ত মুঘল দুর্গের ফৌজদারের সাথে চার্নকের বিবাদ বাধে। চার্নকের সেনারা মুঘল বাজারে আগুন লাগিয়ে দেয় ও মুঘল সওদাগরি নৌকা আটক করে। ফলে বিবাদ ক্রমে যুদ্ধের দিকে মোড় নেয়। মুঘল সেনারা ব্রিটিশদের কুঠি আক্রমণ করে ও দু পক্ষেই বহু হতাহত হয়। প্রথম দিকে ব্রিটিশরা সেনাবলে এগিয়ে থাকলেও পরে মুঘল সেনার একটি বড় রিইনফোর্সমেন্ট হুগলি এসে পৌঁছলে চার্নক বুঝতে পারেন যে পরিস্থিতি আর সুবিধের নয়। অতএব তিনি ১৬৯০ সালে রণে ভঙ্গ দিয়ে হুগলির কুঠি ত্যাগ করে পালিয়ে যান এবং গঙ্গার ভাঁটিতে...

The Facebook status of one of the passengers who died in the Air India flight crash at Kerala

Image
 The Facebook status of one of the passengers who died in the Air India flight crash at Kerala , minutes before the flight took off from Dubai. He had been living in Dubai for a long time along with his wife and daughter. After the Corona pandemic, he finally got tickets on the Vande Bharat flight to his hometown for a medical emergency. According to reports, his wife Ameena is stable while his daughter Fathima is currently fighting for her life at the Kozhikode Medical College Hospital.